Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
আন্ধার মানিক নদী
স্থান

 মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া স:প্রা: বিদ্যা:        

কিভাবে যাওয়া যায়

ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন থেকে , ভ্যান, মোটর সাইকেল,  কাচা রাস্তা,যোগে বিভিন্ন স্থান থেকে  মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া স:প্রা: বিদ্যা: যাতায়াত করা যায়।        

যোগাযোগ

 মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের তেগাছিয়া স:প্রা: বিদ্যা:        

বিস্তারিত

আন্ধারমানিক নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পটুয়াখালী জেলা ও বরগুনা জেলায় অবস্থিত অন্যতম নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৫০০ মিটার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক আন্ধারমানিক নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৪।[১] এটা গঙ্গা-পদ্মা সিস্টেমে অবস্থিত অন্যতম বৃহৎ উপকূলীয় নদী।[২]

প্রবাহ[সম্পাদনা]

আন্ধারমানিক নদীটি পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে প্রবহমান টিয়াখালি নদী থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। অতঃপর নদীর জলধারা নীলগঞ্জ ও খাপড়াভাঙ্গা ইউনিয়ন হয়ে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার বড়বগী ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।[১]

বর্ণনা[সম্পাদনা]

আন্ধারমানিক নদীটি এখন নাব্যতা সমস্যায় ভুগছে। কলাপাড়ার অধিবাসিগণ নদীটির মরুময়তা নিয়ে বেশ সোচ্চার।[৩][৪] পলি পড়ে এবং নতুন চর জেগে ৪০ কিলোমিটার নদীটির প্রায় ২৫ কিলোমিটার স্থায়ীভাবে শুকিয়ে গেছে। ১৯৬০ এর দশকে স্থানীয় সরকার আন্ধারমানিক নদীর উপর অনেক বাঁধ নির্মাণ করে। তখন থেকেই নদীর নাব্যতা শুরু হয়। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করে আন্ধারমানিক নদীর তীরে নতুন সমুদ্রবন্দর স্থাপিত হবে।[৫][৬] তখন থেকে নদীটি গুরুত্ব পেতে শুরু করে এবং বিশেষজ্ঞগণের অভিমত নদীটি দক্ষিণ বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করবে।[৭]