বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত সাগর কন্যা পটুয়াখালী জেলার আন্ধার মানিক নদীরতীরে গড়ে উঠা কলাপড়া উপজেলার একটি ঐতিহ্যবাহী ইউনিয়ন হলো ৪নং মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন ।কাল পরিক্রমায় আজ ও মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, খেলাধুলা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার নিজস্ব স্বকীয়তায় আজও এই ১৪টি গ্রাম ও ৯ টি ওয়ার্ড নিয়ে মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন গঠিত হয়। ঐ সময়ে ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান কে গ্রাম প্রেসিডেন্ট বলা হত। ১৯৫০ সালে পাকিস্তান শাসনামলে গ্রাম প্রেসিডেন্ট এর পদকে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদবী ঘোষণা করা হয়।মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের প্রথম চেয়ারম্যান জনাব, জনাব তৈয়বুর রহমান ইউনিয়নের উন্নয়নের জন্য, এবং মিঠাগঞ্জ ইউনিয়েনর মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করার জন্য ১৯৬০ সান থেকে ১৯৬৫ সন পর্যন্ত জীবন সংগ্রাম করেন। এর পর দ্বিতীয় চেয়ারম্যান জনাব, মোঃ জনাব,হাজী আবদুল লতিফ সিকদার ভাল মানুষ ছিলেন, এবং তিনি ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭০ পর্যন্ত মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে মৃত্যু: বরন করেন । ১৯৭১ সাল থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত পরিবর্তন সংগ্রাম করেছেন।এর পর ১৯৮৪ সাল থেকে১৯৮৮সাল পর্যন্ত জনাব,হাজী এরশাদউল্রাহ ভুইয়া মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন চেষ্টায় করিয়াছেন। ১৯৮৯সাল থেকে ১৯৯১ সাল জনাব,কাজী আলতাফ হোসেন তিনি মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে মাজনুষের ভাগ্যের উন্নয়ন করে পরবর্তীতে তিনি মারা যান।১৯৯২ সাল হইতে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত জনাব, হাজী এরশাদ উল্লাহ ইউনিয়নের প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।১৯৯৮সাল হইতে জনাব, কাজী হেমায়েত উদ্দীন হিরন সাহেব তিনি এর পর বার বার মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন, এবং মিঠাগঞ্জ ইউনিয়নকে করেন শক্তিশালী এবং সাজানোর চেষ্টা করেন।বর্তমানেও তিনি চেয়ারম্যান পদে নিয়োজিত আছেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS